রবিবার, ২৪ জুলাই, ২০১১

ফরিদপুর জেলা


ফরিদপুর জেলা
প্রশাসনিক বিভাগ ঢাকা
আয়তন (বর্গ কিমি) ২,০৭২
জনসংখ্যা মোট: ১৭,১৪,৪৯৬
পুরুষ: ৫০.৫৫%
মহিলা: ৪৯.৪৫%
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা: বিশ্ববিদ্যালয়: ১
কলেজ : ৪৮
মাধ্যমিক বিদ্যালয়: ২৩৪
মাদ্রাসা : ১৪১
শিক্ষার হার ৩৭.৪৪ %
বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব কবি জসিমউদ্দিন
প্রধান শস্য ধান, পাট, গমডাল
রপ্তানী পণ্য পাট, পিয়াজ, ডাল, খেজুরের গুড
ফরিদপুর জেলা বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চলের ঢাকা বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল।


ভৌগলিক সীমানা

প্রশাসনিক এলাকাসমূহ

সালতা

ইতিহাস

১৮১৫ খ্রিস্টাব্দে ফরিদপুর জেলা গঠন করা হয়। ফরিদপুরের নামকরণ করা হয়েছে এখানকার প্রখ্যাত সুফি সাধক শাহ শেখ ফরিদুদ্দিনের নামানুসারে। এই এলাকার প্রাচীন মসজিদগুলোর মধ্যে রয়েছে গারোদা মসজিদ (১০১৩ হিজরি), পাথরাইল মসজিদ ও দিঘী *১৪৯৩-১৫১৯ খ্রিস্টাব্দ), সাতৈর মসজিদ (১৫১৯ খ্রিস্টাব্দ)। এলাকার অন্য উল্লেখযোগ্য স্থাপনা হলো ফতেহাবাদ টাঁকশাল (১৫১৯-৩২ খ্রিস্টাব্দ), মথুরাপুরের দেয়াল, জেলা জজ কোর্ট ভবন (১৮৯৯ খ্রিস্টাব্দ), এবং ভাঙ্গা মুন্সেফ কোর্ট ভবন (১৮৮৯ খ্রিস্টাব্দ), বসুদেব মন্দির ও জগবন্ধু আঙিনা।[১]
ফরিদপুর থেকে হাজি শরীয়তুল্লাহ ফরায়েজী আন্দোলন শুরু করেন। শরীয়তুল্লাহের পুত্র দুদু মিয়ার নেতৃত্বে এখানে নীল কর বিরোধী আন্দোলন হয়। জেলার প্রধান নীল কুঠিটি ছিলো আলফাডাঙা উপজেলার মীরগঞ্জে, যার ম্যানেজার ছিলেন এসি ডানলপ। গড়াই, মধুমতি ও বরশিয়া নদীর তীরে নীল চাষ হতো।

অর্থনীতি

এই এলাকার অর্থনীতি মুলত পাট কেন্দ্রিক । ফরিদপুর পাট এর জন্য বিখ্যাত । ফরিদপুর বাংলাদেশ এর অন্যতম বড় নদী বন্দর। এখান থেকে পাট নদী পথে সারা দেশে চলে যেত।

চিত্তাকর্ষক স্থান

ফরিদপুর জেলার চিত্তাকর্ষক স্থানগুলার মদ্ধে উল্ল্যেখযোগ্য হচ্ছে,

কৃতী ব্যক্তিত্ব


কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন